
কলকাতাঃ পাঁচ বছর পর ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে নন্দীগ্রামে গিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।নন্দীগ্রামে দাঁড়িয়ে তিনি আগামী বিধানসভা ভোটের বাদ্যি বাজিয়েছিলেন এবং নন্দীগ্রামে দাঁড়িয়েই তৃণমূলের প্রথম প্রার্থী হিসেবে নিজের নাম ঘোষণা করেছিলেন।নন্দীগ্রাম অধিকারী গড় বলেই পরিচিত। মমতা মন্ত্রী সভার পরিবহন মন্ত্রী ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী, তিনি তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন।আর সেই শুভেন্দুকে হারাতেই আসন্ন নির্বাচনে নন্দীগ্রাম থেকে নিজেকে প্রার্থী ঘোষণা করেন মমতা।

তবে নিজেকে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ধোঁয়াশা রয়েছিল।কারণ ভবানীপুর আর নন্দীগ্রামকে মেজো বোন আর ছোট বোন আখ্যা দিয়ে তিনি দুটি আসন থেকেই লড়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।মুখ্যমন্ত্রীর এই ইঙ্গিতের পর বিজেপি সহ রাজ্যের প্রায় সকল বিরোধী দলগুলোই ওনাকে কটাক্ষ করে বলে মুখ্যমন্ত্রী বুঝতে পেরে গিয়েছেন যে ওনার জন্য ভবানীপুর আর সুরক্ষিত নয়,এই কারণে তিনি মুসলিম অধ্যুষিত নন্দীগ্রাম থেকে লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।তারপরই বিজেপি মুখ্যমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্তকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানায়। বিজেপির প্রায় সমস্ত রাজ্য স্তরীয় নেতারা একের পর এক টুঁইট বার্তায় করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ জানায়।

তবে নিজেকে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ধোঁয়াশা রয়েছিল।কারণ ভবানীপুর আর নন্দীগ্রামকে মেজো বোন আর ছোট বোন আখ্যা দিয়ে তিনি দুটি আসন থেকেই লড়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।মুখ্যমন্ত্রীর এই ইঙ্গিতের পর বিজেপি সহ রাজ্যের প্রায় সকল বিরোধী দলগুলোই ওনাকে কটাক্ষ করে বলে মুখ্যমন্ত্রী বুঝতে পেরে গিয়েছেন যে ওনার জন্য ভবানীপুর আর সুরক্ষিত নয়,এই কারণে তিনি মুসলিম অধ্যুষিত নন্দীগ্রাম থেকে লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।তারপরই বিজেপি মুখ্যমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্তকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানায়। বিজেপির প্রায় সমস্ত রাজ্য স্তরীয় নেতারা একের পর এক টুঁইট বার্তায় করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ জানায়।

রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ টুঁইটারে লিখেন, মমতা ব্যানার্জী নন্দীগ্রাম থেকে তাঁর প্রার্থীপদ ঘোষণা করেছেন। যদি তিনি নন্দীগ্রাম থেকে জেতার বিষয়ে এতই নিশ্চিত থাকেন, তবে ঘোষনা করুন শুধু এই কেন্দ্র থেকেই তিনি প্রার্থী হবেন, যাতে পরে তিনি নিজের কথা থেকে সরে না আসেন।নইলে তিনি কি করবেন জানা আছে….।
