নিউজ ডেস্ক কলকাতা ঃ-
লোকসভা নির্বাচন ২০১৯ এর দ্বিতীয় দফার ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া চলছে। ১৮ই এপ্রিল দেশের ৯৫ টি আসনে নির্বাচন হচ্ছে, তাঁর মধ্যে এরাজ্যের জলপাইগুড়ি, রায়গঞ্জ এবং দার্জিলিং এ নির্বাচন প্রক্রিয়া চলছে। ভোট শুরু হতেই শুরু হয়ে গেছে তৃণমূলের সন্ত্রাস। বিশেষত রায়গঞ্জ আসনে নিজেদের দখল রাখতে সকাল থেকেই মাঠে নেমে পড়েছে তৃণমূলের (TMC) গুণ্ডারা। কোথাও ছাপ্পা ভোট, তো কোথাও বিজেপির এজেন্ট এবং ভোটারদের মারধর করে তারিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠছে তৃণমূলের গুণ্ডাদের বিরুদ্ধে। তাছাড়াও এবিপি আনন্দের দুই সাংবাদিককে মাথা থেঁতলে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের সমর্থকদের বিরুদ্ধে। এমনকি চোপড়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে নামান হয়েছে র্যাফ। ১৮ই এপ্রিল ভোট পর্ব শেষ হলে আগামী ২৩ তারিকে আবার ভোট হতে চলেছে রাজ্যে। আর তৃতীয় দফার ভোটের আগে বড়সড় ভাঙন তৃণমূলে। ২৩ এপ্রিল ভোট বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন। আর নির্বাচনের আগেই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে নাম লেখান বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের অমৃতখন্ড অঞ্চলের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন ভুলকিপুর গ্রামের শতাধিক কর্মী সমর্থক। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বিজেপির সাধারণ সম্পাদক বাপি সরকার ও বিজেপি আদিবাসী মোর্চার জেলা সভাপতি বুদরাই টুডু সহ অন্যান্যরা। তাছাড়াও বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বোল্লার বদলপুরে তৃণমূল ও আর.এস.পি ছেড়ে ১১৩ জন যুবক এবং কুমারগঞ্জ ব্লকের সাফানগর অঞ্চলের আমুলিয়াতে শতাধিক যুবক সিপিএম ও কংগ্রেস থেকে বিজেপি যুব মোর্চাতে যোগদান করেন বলে বিজেপি সূত্রের খবর।