 |
গোমতি জেলা হাসপাতাল, ত্রিপুরা |
গোমতি জেলা হাসপাতালে চিকিংসা গাফিলতিতে রোগী মৃত্যুর খবর৷ ৩২ বছরের পালাটানার পরেশ্বর দাস কে অসুস্থতার কারণে কাঁকড়াবন হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ডাক্তার উনাকে গোমতি জেলা হাসপাতালে রেফার করেন। সেখানে ১৮ ঘন্টা তাকে বিনা চিকিত্সায় ফেলে রাখা হয়। রোগীর দম বন্ধ হয়ে আসছিলো প্রয়োজন ছিলো অক্সিজেনের। মৃতের স্ত্রী জানান যে সময় তত্কালীন চিকিত্সার প্রয়োজন ছিলো সেই সময়ে ডাক্তার জয়দেব দেববর্মা বেড নেই বলে খারাপ ব্যবহার করেন এবং উনাকে ভর্তি করার পরও কোনো ডাক্তার চেকআপ করতে আসেননি উনার। যথাসময়ে উনি কোনো চিকিত্সা পাননি শেষ মুহূর্তে উনাকে অক্সিজেন মাস্ক দেয়া হয়, কিন্তু তখন দেরি হয়ে গিয়েছিলো। ওই ব্যক্তির মৃত্যুর পরও ডাক্তার জয়দেব দেববর্মা অস্বীকার করেন উনি রোগী কে ভর্তি করেননি বলে। রাজ্যের সর্বত্রই রয়েছে চিকিত্সার এমনই বেহাল দশা এরকম শত শত মৃত্যুর জন্য দায়ী কে?