নিউজ ডেস্ক, অভিষেক চক্রবর্তী, পশ্চিম মেদিনীপুর : কেবিল চ্যানেলের সর্বস্তরের গ্রাহকদের বিনোদন দেওয়ার স্বার্থে টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (TRAI) এর নতুন নিয়ম ও নির্ধারিত মূল্যের প্রতিবাদে সারা দেশের সঙ্গে এবার সামিল হলো পশ্চিম মেদিনীপুর ডিস্ট্রিক্ট কেবিল অপারেটর এ্যাসোসিয়েশন।
আজ শহরের একটি লজে এক সাংবাদিক বৈঠক করে এমনটাই জানানো হয় এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে। এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষে অরুণ চৌধুরী, জয়ন্ত মন্ডল, পার্থ রায় জানান, ট্রাই এর এই নতুন নির্দেশিকার ফলে একদিকে যেমন ধংস হয়ে যাওয়ার পথে কেবিল টিভি ব্যবসা। তেমনই অন্যদিকে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষেরাও বঞ্চিত হয়ে যাবে কেবিল টিভির মাধ্যমে বিনোদন থেকে। তার কারণ, TRAI এর নতুন নির্দেশিকায় বলা হয়েছে সমস্ত মানুষকে নূন্যতম ১০০ টি ফ্রি টু এয়ার চ্যানেল নিতে হবে বাধ্যতামূলক এবং তার জন্য মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩০ টাকা + (১৮% GST) অর্থাৎ ১৫৩ টাকা ৪০ পয়সা। এরপর গ্রাহকরা নিজেদের পছন্দমতো একেকটি পে – চ্যানেল নিতে পারবে। বিভিন্ন পে-চ্যানেলের মূল্য রয়েছে বিভিন্ন রকম। যেমন – স্টার জলসা ১৯ টাকা +(১৮%GST), Zবাংলা – ১৯ টাকা +(১৮%GST)।
এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষে বলা হয়, এরফলে বর্তমানে গ্রাহকরা যে টাকায় যে সমস্ত চ্যানেল গুলি দেখতে পাচ্ছেন, আগামী ২৯ শে ডিসেম্বরের পর ট্রাই এর নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী গ্রাহকদের সেই সমস্ত চ্যানেল দেখার জন্য ৪/৫০০ টাকা খরচ করতে হবে। যা একটি মধ্যবিত্ত বা নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষের নাগালের বাইরে। এছাড়াও এরফলে ক্ষতিগ্রস্থ হবে কেবিল টিভি অপারেটরদের ব্যাবসাও। তার কারণ, বর্তমানে কেবিল অপারেটরদের কাছে সেই পরিকাঠামো বা প্রযুক্তি নেই যার দ্বারা বিভিন্ন গ্রাহকদের পছন্দমতো চ্যানেল নির্ধারণ করে দিতে সক্ষম হবেন তারা। তাই পশ্চিম মেদিনীপুর ডিস্ট্রিক্ট কেবিল অপারেটর এ্যাসোসিয়েশন TRAI এর এই হঠকারী সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানান। একই সাথে তারা দাবি করেন, মেট্রোপলিটন সিটি গুলির সাথে মফস্বল ও গ্রামাঞ্চলের মূল্যে আলাদা করা, গোটা দেশ ব্যাপী এত বড়ো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সর্বস্তরের মানুষদের সাথে আলোচনা, নতুন নির্দেশিকা চালু করার আগে কেবিল অপারেটরদের প্রযুক্তি ও পরিকাঠামো গড়ে তুলতে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া। আগামী কয়েকদিন দফায় দফায় বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচীও গ্রহণ করা হয়েছে এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বলে জানানো হয়েছে।
এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষে বলা হয়, এরফলে বর্তমানে গ্রাহকরা যে টাকায় যে সমস্ত চ্যানেল গুলি দেখতে পাচ্ছেন, আগামী ২৯ শে ডিসেম্বরের পর ট্রাই এর নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী গ্রাহকদের সেই সমস্ত চ্যানেল দেখার জন্য ৪/৫০০ টাকা খরচ করতে হবে। যা একটি মধ্যবিত্ত বা নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষের নাগালের বাইরে। এছাড়াও এরফলে ক্ষতিগ্রস্থ হবে কেবিল টিভি অপারেটরদের ব্যাবসাও। তার কারণ, বর্তমানে কেবিল অপারেটরদের কাছে সেই পরিকাঠামো বা প্রযুক্তি নেই যার দ্বারা বিভিন্ন গ্রাহকদের পছন্দমতো চ্যানেল নির্ধারণ করে দিতে সক্ষম হবেন তারা। তাই পশ্চিম মেদিনীপুর ডিস্ট্রিক্ট কেবিল অপারেটর এ্যাসোসিয়েশন TRAI এর এই হঠকারী সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানান। একই সাথে তারা দাবি করেন, মেট্রোপলিটন সিটি গুলির সাথে মফস্বল ও গ্রামাঞ্চলের মূল্যে আলাদা করা, গোটা দেশ ব্যাপী এত বড়ো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সর্বস্তরের মানুষদের সাথে আলোচনা, নতুন নির্দেশিকা চালু করার আগে কেবিল অপারেটরদের প্রযুক্তি ও পরিকাঠামো গড়ে তুলতে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া। আগামী কয়েকদিন দফায় দফায় বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচীও গ্রহণ করা হয়েছে এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বলে জানানো হয়েছে।